
৫ জন ভারতীয় খেলোয়াড়ের বিরুদ্ধে বায়ো-বাবেলের নিয়ম ভাঙার পর বিসিসিআই আর ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়া তদন্তের নির্দেশ দিয়েছিল। বিতর্কটা আরো বাড়ে যখন ভারতীয় টিম ম্যানেজমেন্ট আর ক্রিকেট অস্ত্রেলিয়ার তরফে নিয়মিত প্রতিক্রিয়া আসতে থাকে। রবিবার ভারতীয় দলকে এই ৫ জন খেলোয়াড়দের নিয়ম ভাঙার ব্যাপারে ঝামেলা পোহাতে হয়। যার একটা কারণ এই ৫ জন খেলোয়াড়দের দলের বাকি খেলোয়াড়দের থেকে দূরে থাকতে হবে প্রথমে মনে করা হচ্ছিল। তারা তৃতীয় টেস্ট থেকে বাদ পড়তে পারেন এমনটাও ভাবা হচ্ছিল।
কিন্তু এখন পরিস্থিতি এখন অনেকটাই চেঞ্জ হচ্ছে। এই ৫ জন খেলোয়াড়দের খেলার অনুমতি দেওয়া হতে পারে। এই ব্যাপারে এই সমস্ত খেলোয়াড়দের নিজের সতীর্থদের সঙ্গে ট্রেনিং করার অনুমতি দেওয়া হয়েছে। ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়ার নজর বর্তমানে ৩০০ মিলিয়ন ডলারের ক্রিকেট মরশুমকে বাঁচানোর দিকে রয়েছে।
ভারতীয় দলকে এমসিজিতে নেট সেশনের জন্য দুটি বাসে করে পাঠানো হয়েছে। এই সাবধানতা এই কারণে অবলম্বন করা হয়েছে যাতে এই ৫জন খেলোয়াড়কে দলের বাকি খেলোয়াড়দের চেয়ে আলাদা রাখা যেতে পারে। সূত্রের মোতাবেক বিসিসিআই নিজেদের খেলোয়াড়দের পাশে দাঁড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে। নিজেদের শুরুর তদন্তে বিসিসিআই পাঁচজন খেলোয়াড়কে ক্লিনচিট দিয়েছে। অস্ট্রেলিয়ার একটি সূত্রের বক্তব্য যে ট্রেনিংয়ের পর প্রত্যাবর্তন করার সময় শুভমান গিল ভারতীয় দলের বাকি খেলোয়াড়রা যে বাসে ছিলেন তাতে করেই ফিরেছেন।
অস্ট্রেলিয়ায় আভ্যন্তরীণভাবে এই বিষয়টি নিয়ে বিরোধ রয়েছে আর এটাই বলা হচ্ছে যে ভারতীয় দল বায়ো সিকিউরিটির প্রটোকল ভেঙেছে। এর আগে ভারতীয় দলের অধিনায়ক বিরাট কোহলি আর হার্দিক পাণ্ডিয়া সিডনির একটি শপে গিয়ে সেখানে তারা কোভিড প্রটোকল ভেঙেছিলেন।
