
ভারতীয় দল ইংল্যান্ডে অবতরণ করেছে এবং বিরাট কোহলি এন্ড কোং ১৮ জুন থেকে সাউদাম্পটনের এজিয়াস বোলে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে আইসিসি বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের ফাইনাল খেলবে। এরপর ভারত ৪ আগস্ট ইংল্যান্ডের বিপক্ষে প্রথম টেস্ট ম্যাচ খেলবে এবং ইংল্যান্ডের বিপক্ষে পাঁচ ম্যাচের টেস্ট সিরিজের প্রস্তুতির জন্য ভারতের কাছে প্রায় ৪৫ দিন সময় থাকবে। এদিকে, আগের ইংল্যান্ড সফরে ভারত ৪-১ গোলে পরাজিত হয়েছিল। আসন্ন সিরিজে ভারত তার বদলা নিতে চাইবে।
জসপ্রীত বুমরাহ, মহম্মদ সামি এবং ইশান্ত শর্মা সহ শক্তিশালী পেস ইউনিট বিদেশের পরিস্থিতিতে দুর্দান্ত পারফর্ম করবে বলে আশাবাদী সকলে। সুনীল গাওস্কর টেলিগ্রাফ ইন্ডিয়ার সাথে কথা বলার সময় বলেছিলেন, “ডব্লিউটিসি ফাইনালের পর ইংল্যান্ডের বিপক্ষে টেস্ট সিরিজ শুরু আগে ছয় সপ্তাহেরও বেশি সময় পাবে ভারত। তাই সেই একক খেলার ফলাফল ভারত বনাম ইংল্যান্ড সিরিজে খুব কম বা কোনও প্রভাব ফেলবে না। আগস্ট-সেপ্টেম্বরে সিরিজটি খেললে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে ৪-০ ব্যবধানে সিরিজ জিতবে ভারত”। সুনীল গাওস্কর আরও বলেন যে সুইং বোলাররা ডিউকস বলে বোলিং উপভোগ করবে কারণ এটি ইংলিশ পরিবেশে সহায়তা প্রদান করে। ভারত ও নিউজিল্যান্ড উভয়েরই একটি উন্নত বোলিং লাইন-আপ রয়েছে।
নিউজিল্যান্ডের ইংল্যান্ডের বিপক্ষে এখন টেস্ট খেলছে। তুলনামূলকভাবে ভারতীয় দল সাউদাম্পটনের অবস্থার সাথে মানিয়ে নেওয়ার জন্য কম সময় পাবে। ভারত চার জন রিজার্ভ খেলোয়াড়ের সাথে পুরো যুক্তরাজ্য সফরের জন্য ২০ সদস্যের একটি দল গঠন করেছে।
